বাংলার খবর

সকালের পর ১২ জেলায় ফের বৃষ্টির পূর্বাভাস! উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের জন্য কোন সতর্কবার্তা

উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া
মঙ্গলবার ভোর থেকে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। মূলত দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হলেও, এদিন উত্তরবঙ্গের ৫ জেলায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনার কারণে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। একইসঙ্গে দক্ষিণবঙ্গে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে বলেও জানানো হয়েছে।
সকালের পর এবার দ্বিতীয় দফার বৃষ্টি শুরু সকাল থেকেই বঙ্গ জুড়েই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, এদিন সকালের পর থেকে হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে কোচবিহার, মালদহ, নদিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি, কলকাতা, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়ায়।

উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, মঙ্গলবার হিমালয় সংলগ্ন ৫ জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হবে। পরবর্তী ২৪ ঘন্টায় এই ৫ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। বাকি জেলাগুলিতে দুদিনই হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া আবহ দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হবে। পরবর্তী ভারী বৃষ্টি হতে পারে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বীরভূম, মূর্শিদাবাদ ও নদিয়ায়। বাকি জেলাগুলিতে হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

JEE Main 2020: আইনি লড়াইয়ের মাঝেই আজ পরীক্ষার্থীদের ঘিরে দেশজুড়ে কী পরিস্থিতি

কী কী নিয়ম রয়েছে পরীক্ষার্থীদের জন্য?
শুরু হয়ে গেল ২০২০ সালের জয়েন্ট মেইনস পরীক্ষা । ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা। মোট ১৬ লাখ পরীক্ষার্থী এদিন এই পরীক্ষায় বসেছেন। গোটা দেশে করোনা সংক্রান্ত একাধিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা গ্রহণ চলছে। এদিকে পরীক্ষা ঘিরে আইনি লড়াইও শুরু হয়ে গিয়েছে।

বম্বে হাইকোর্টে মামলা

কোভিডের জন্য জয়েন্ট পিছোনোর দাবি তুলে মহারাষ্ট্রের ভান্ডারার একজন বাসিন্দা একটি সুয়ো মোটো দায়ের করেছেন বম্বে হাইকোর্টে। তার জেরে এদিন বম্বে হাইকোর্টের নাগপুর বেঞ্চ জয়েন্ট সম্পর্কিত একটি মামলা শুনবে।

রেলের তরফে সুবিধা রেলের তরফে জানানো হয়েছে, বিশেষ যে ট্রেনগুলি চলছে, তাতে জয়েন্ট পরীক্ষার্থীরা চড়তে পারবেন। তবে তার জন্য জয়েন্টের অ্যাডমিট কার্ড দেখাতে হবে পড়ুয়াদের। এবিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক অনুমতি দিয়েছে বলে জানিয়েছে রেল।

বাংলায় জয়েন্ট পরীক্ষা পশ্চিমবঙ্গে জয়েন্ট পরীক্ষার্থীরা সকাল থেকেই বিভিন্ন সেন্টারে ভিড় করছেন। টিসিএস কলকাতার গীতবিতানে এদিন সকাল থেকেই পরীক্ষার্থীদের দেখা গিয়েছে। নির্দিষ্ট বিধি মেনে করোনার আবহে চলছে পরীক্ষা।
কী কী নিয়ম রয়েছে পরীক্ষার্থীদের জন্য? পরীক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশিকা জারি করে বলা হয়েছে নির্দিষ্ট বিধি মেনে পরীক্ষা বসতে হবে। কোনও রকম ধাতব পদার্থ পরীক্ষার হলে নিয়ে যাওয়া যাবে না। কোনও রকম গয়না যেন পরীক্ষার্থীদের গায়ে না থাকে। ঘড়ি, হ্যান্ড ব্যাগ নিয়ে যাওয়া যাবে না। মাথা টুপি অথবা ওড়না দিয়ে ঢাকা যাবে না। সবরকম ইলেকট্রিক গ্যাজেট পরীক্ষার হলে নিষিদ্ধ।

সুপ্রিম কোর্ট ও ৬ রাজ্য করোনা পরিস্থিতিতে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব নয় জানিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সহ ৬ রাজ্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানিয়েছে। পরিক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে সমর্থন জানিয়েছেন ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্রও। নিট, জিইই পরীক্ষা পিছোনোর দাবিতে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী।

পরীক্ষা বানচাল করতেই লকডাউনের সিদ্ধান্ত! রাজ্যের ঘোষণা নিয়ে বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ

লকডাউন নিয়ে কেন্দ্রের নির্দেশিকা কার্যত উপেক্ষা করছে রাজ্য সরকার। কেন্দ্র যেখানে আনলক ফোরের নির্দেশিকায় জানিয়ে দিয়েছে, রাজ্যগুলি নিজেদের ইচ্ছা মতো করে কন্টেইনমেন্ট জোনের বাইরে লকডাউন করতে পারবে না, সেখানে সোমবার নবান্ন থেকে জানানো হয়েছে, আগামী ৭, ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বর সম্পূর্ণ লকডাউন করা হবে। যা নিয়ে আপত্তি বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের। তাঁর অভিযোগ পরীক্ষা বানচাল করতেই লকডাউনের সিদ্ধান্তের ঘোষণা।

কেন্দ্র ও রাজ্যের সিদ্ধান্তে তফাত লকডাউন নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের সিদ্ধান্তে তফাত। কেন্দ্র আনলক ফোরের নির্দেশিকায় জানিয়ে দিয়েছে, রাজ্যগুলি নিজেদের ইচ্ছা মতো করে কন্টেইনমেন্ট জোনের বাইরে লকডাউন করতে পারবে না। করতে হলে কেন্দ্রের থেকে আগাম অনুমতি নিতে হবে। রাজ্য সরকার সোমবার জানিয়েছে পূর্বের সিদ্ধান্ত মতো ৭, ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বর সম্পূর্ণ লকডাউন করা হবে। এর জন্য কেন্দ্রের অনুমতি চাওয়ার কথাও জানানো হয়েছে রাজ্যের তরফে।
দিলীপ ঘোষের আক্রমণ
দিলীপ ঘোষের আক্রমণ রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষের অভিযোগ জেইই এবং নিট পরীক্ষা বানচাল করার জন্য রাজ্যের লকডাউনের সিদ্ধান্ত। পরীক্ষা বানচাল করতে তৃণমূল রাজনীতি করছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।

ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করতে চাইছে রাজ্য, অভিযোগ বিজেপির রাজ্য বিজেপির অভিযোগ, পরীক্ষার সময় লকডাউন ঘোষণা করে, রাজ্য সরকার ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করতে চাইছে বলে অভিযোগ করেছে রাজ্য বিজপি। সরব হয়েছে রাহুল সিনহা, কৈলাস বিজয়বর্গীয়ের মতো নেতারাও। পরীক্ষার্থীদের পাশে বিজেপি এদিকে বিজেপির তরফে আগেই জানানো হয়েছে, পড়ুয়াদের জন্য পরিবহণের ব্যবস্থা করছে তারা। প্রথমদফায় বিজেপির তরফে মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বিষ্ণুপুরে পরিবহণের ব্যবস্থা করার কথা জানানো হয়েছে। এছাড়াও রাজ্যের অন্য অংশ থেকেও যাতে পরিবহণের ব্যবস্থা করা যায়, তারও চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে রাজ্য বিজেপির তরফে।




আশুতোষ কলেজে ভর্তির মেধা তালিকার প্রথম নাম সানি লিওনি!

আশুতোষ কলেজে স্নাতক স্তরের প্রথম বর্ষের জেনারেল ক্যাটেগরির ভর্তির ইংরেজির যে মেধা তালিকা প্রকাশিত হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে শীর্ষে রয়েছেন সানি লিওনি। ইংরেজির মেধাতালিকায় প্রথমে থাকা সানি লিওনি বেস্ট অফ ফোর অর্থাৎ সব থেকে বেশি যে চার বিষয় তাতে  ৪০০র মধ্যে ৪০০ পেয়েছেন। তিনি পাশ করেছেন উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ থেকে। স্বভাবতই বিষয়টি নিয়ে ভর্তির আবেদনকারীদের মধ্যে প্রশ্ন জেগেছে।  পাশ করেছেন উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ থেকে।বিষয়টি নিয়ে কলেজের সহ-অধ্যক্ষ অপূর্ব রায়কে ফোন ও মেসেজ করে কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি। তবে শিক্ষা মহলের একাংশের মত, এখন কলেজগুলিতে সম্পূর্ণ অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া চলে।  কোনও কোনও ক্ষেত্রে এই ভর্তির ওয়েবসাইট সম্পূর্ণটাই দেখে তৃতীয় কোনও সংস্থা। তারা আবেদনপত্র থেকে মেধা তালিকা প্রস্তুত করে দেয়।  ভর্তির যাবতীয় তথ্য  আপলোড করলেও কোনও কোনও ক্ষেত্রে আবেদনকারীর সংখ্যা এত বেশি হয় যে সবকিছু খতিয়ে দেখা প্রাথমিকভাবে সম্ভব হয় না। 

Sunny Leone at a book reading event - entertainment

নিট-জেইই নিয়ে সরব হবেন মমতা

নিট-জেইই পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার দাবিতে বুধবার আইনি লড়াইয়ের কথা বলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ বার সেই দাবিকে রাজনীতির মঞ্চে নিয়ে আসতে চলেছে তৃণমূল। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, আজ, শুক্রবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসের মঞ্চে এ নিয়ে সুর চড়াতে পারেন তৃণমূলনেত্রী। করোনা সংক্রমণের আশঙ্কায় সেপ্টেম্বরের গোড়ায় নির্ধারিত নিট-জেইই পরীক্ষা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে অ-বিজেপি অনেক রাজ্য। বৃহস্পতিবার সনিয়া গাঁধী ও বিভিন্ন বিরোধী-শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে সুপ্রিম কোর্টের রায় পুনর্বিবেচনার পথ বাতলে দিয়েছেন মমতা। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বৃহস্পতিবার বলেন, ‘‘নোটবন্দির সময় থেকেই প্রমাণ হয়েছে, মমতা এগিয়ে ভাবেন। এ ক্ষেত্রেও তিনি সংক্রমণের আশঙ্কায় ছাত্রছাত্রীদের পাশে দাঁড়িয়ে আইনি লড়াইয়ের কথা বলেছেন। প্রয়োজনে ছাত্রছাত্রীদের জন্য রাস্তায় নামার কথা তিনিই ভাবতে পারেন।’’

বিধি মেনে চললে রাজ্যে লোকাল ট্রেন-মেট্রো চলাচলে আপত্তি নেই মমতার

করোনা-আবহে পারস্পরিক দূরত্ব এবং অন্যান্য বিধি মেনে চললে রাজ্যে লোকাল ট্রেন বা মেট্রো চলাচলে আপত্তি নেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বুধবার নবান্নে সাংবাদিকদের কাছে তাঁর মন্তব্য, ‘‘দূরত্ব-বিধি মেনে মেট্রো চললে আমাদের আপত্তি নেই। লোকাল ট্রেনও চলতে পারে। তবে সব এক সঙ্গে নয়। ধাপে ধাপে চালু হলে ভাল। প্রয়োজনে শুরুতে এক-চতুর্থাংশ ট্রেন চলতে পারে। এ নিয়ে রেল আমাদের সঙ্গে কথা বলতে পারে।’’

ছ’টি শহর থেকে বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার কথাও এ দিন বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে রাজ্যের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি অন্তত ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খুলবে না বলে জানিয়ে দেন তিনি। একই সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, আজ বৃহস্পতিবার এবং ৩১ তারিখ সোমবারের পরে সেপ্টেম্বরের ৭, ১১ ও ১২ তারিখ রাজ্যে পূর্ণাঙ্গ লকডাউন হবে। 

স্কুলে নিয়োগের মামলা খারিজ, জিত রাজ্যেরই

প্রার্থীদের মামলা খারিজ করে বিচারপতি রাজশেখর মান্থা এ দিন জানিয়ে দেন, এসএসসি-র তৈরি ‘কম্বাইন্ড মেরিট লিস্ট’ শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত প্যানেল নয়। এসএসসি সূত্রের খবর, ২০১১ সালে ২৯ ডিসেম্বর শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। লিখিত পরীক্ষা হয় ২০১২ সালের ২৯ জুলাই। ওই বছরেরই ১ ডিসেম্বর লিখিত পরীক্ষার ফল বেরোয়। ২০১৩-র সেপ্টেম্বরে ৩৬,১৪৬ জনের নাম-সহ ‘কম্বাইন্ড মেরিট লিস্ট’ বা সম্মিলিত মেধা-তালিকা প্রকাশ করে এসএসসি। পরে বেরোয় চূড়ান্ত মেধা-তালিকা। তার পরেই সম্মিলিত তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের একাংশ হাইকোর্টে মামলা করে জানান, কম্বাইন্ড লিস্টের উপরের দিকে থাকা অনেক প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত প্যানেলে নেই। অথচ কম্বাইন্ড লিস্টের নীচের দিকে থাকা অনেক প্রার্থী চূড়ান্ত প্যানেলে ঠাঁই পেয়েছেন। এই ‘অস্বচ্ছতা’র বিচার চান তাঁরা।

করোনা চিকিৎসায় প্লাজ়মা দিতে কাটছে না সংশয়

করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ার পরে যাঁদের অবস্থা সঙ্কটজনক হয়ে উঠছে, চিকিৎসার অঙ্গ হিসেবে তাঁদের প্লাজ়মা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু সমস্যা দেখা দিয়েছে প্লাজ়মার চাহিদা ও জোগানে ফাঁক থেকে যাওয়ায়। যত রোগীর এই মুহূর্তে প্লাজ়মা থেরাপি প্রয়োজন, তার তুলনায় করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠে প্লাজ়মা দিতে এগিয়ে আসছেন এমন মানুষের সংখ্যা অনেক কম।

এর কারণ কী? রক্তদান আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত সমাজকর্মী দীপঙ্কর মিত্রের বক্তব্য, এমনিতেই রক্ত দিতে অনেকে সঙ্কোচ বোধ করেন। কারও কারও মনে ভয়ও কাজ করে। অতিমারির বর্তমান পরিস্থিতিতে সেই ভয় এবং সংশয়, দুই-ই বেড়েছে। অনেকেই ভাবছেন, রক্ত দিলে তিনি আক্রান্ত হবেন না তো? আবার কেউ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে আসার পরে তিনি এবং তাঁর পরিজনেরা অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করছেন। সেটাও প্লাজ়মা দিতে এগিয়ে না আসার একটা কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।


Comments