- Get link
- X
- Other Apps
তৈলাক্ত ত্বকের নানা সমস্যায় জেরবার?
শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা— তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যা সারা বছরই থাকে। তবে গরমে আর বর্ষায় তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যা আরও বেশ কয়েকগুণ বেড়ে যায়। সারাক্ষণ তেল চিটচিটে ত্বকে ধুলোবালি জমে ব্রণ, ফুসকুড়ির সমস্যা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। এ ছাড়াও তৈলাক্ত ত্বকে কালচে ছোপ পড়ে যাওয়া তো একটা সাধারণ সমস্যা। ত্বক যত তৈলাক্ত হবে, ততই বাড়বে তার কালচে ভাব।
তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে অনেকেই দিনের মধ্যে অন্তত তিন-চারবার ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে থাকেন। বাজার চলতি নানা প্রসাধনী ব্যবহার করে মুখের তৈলাক্ত ভাব কাটানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতেও সমস্যা থেকেই যায়! তা ছাড়া, বাজার চলতি বেশির ভাগ প্রসাধনী পন্যে ব্যবহৃত রাসায়নিক ত্বকের ক্ষতি করতে পারে। তবে একেবারে ঘরোয়া ভেষজ পদ্ধতিতেও তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নেওয়া যাক তৈলাক্ত ত্বক আর মুখের কালচে ভাব দূর করার সহজ ঘরোয়া উপায়...
উপকরণ:
১টি পাকা কলা, ২ চামচ পাতি লেবুর রস, ১ চামচ মধু।
পদ্ধতি ও ব্যবহারবিধি:
প্রথমে কলার খোসা ছাড়িয়ে সেটিকে ভাল করে চটকে নিন।
এর পর এর সঙ্গে মধু আর পাতি লেবুর রস ভাল করে মিশিয়ে ঘন পেস্টের মতো তৈরি করুন। পাকা কলা, পাতি লেবুর রস আর মধু দিয়ে তৈরি এই পেস্ট হাতে, মুখে ও গলার ত্বকে ভাল করে মেখে নিয়ে মিনিট পনেরো এ ভাবেই রেখে দিন।
মিনিট পনেরো পর মুখ ভাল করে ধুয়ে একটি নরম তোয়ালে দিয়ে চেপে চেপে মুছে নিন। তবে জোরে চাপ দিয়ে বা ঘষে ঘষে মুখ মুছবেন না। সপ্তাহে অন্তত ২-৩ বার এই প্যাক ব্যবহার করতে পারলে খুব ভাল ফলা পাওয়া যাবে।
এই ভেষজ ফেস প্যাকটির কার্যকারিতা:
কলা তৈলাক্ত ত্বকের পরিচর্যার জন্য অত্যন্ত কার্যকর। এটি ত্বকের উজ্জ্বল্য আর কমলতা বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে। লেবুর রস ত্বকের তেলতেল ভাব দূর করতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে ত্বকের জেল্লা বাড়াতে সাহায্য করে। মধু হল প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকের ব্রণ-ফুসকুড়ির সমস্যা দূর করে ত্বককে প্রাকৃতিক ভাবে ময়েস্চারাইজ করতে সাহায্য করে।
অনিদ্রায় ঘুমের ওষুধ নয়, বেছে নিন এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন কার্যকর বিকল্পগুলিকে
রিইউজেবল, এয়ার পিউরিফায়ার ফেস মাস্ক অনছে LG! সুরক্ষা মিলবে টানা ৮ ঘণ্টা
প্রতিদিন ৯ ঘণ্টা করে ঘুমোতে হবে, তাহলেই মাস গেলে মিলবে ১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক!
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে লাখপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখার দিন শেষ। এ বার সময় এসেছে স্বপ্ন সত্যি করার! অবাক লাগছে বুঝি? বিষয়টি একটু খুলেই বলা যাক।
রাতে ঘুম হয় না, অভ্যাস চলে গিয়েছে? রাতে কিছুতেই ঘুমোতে পারেন না? মানুষকে ঘুমের এমন নানা সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে উদ্যোগী হয়েছে ‘ওয়েকফিট' (Wakefit) নামের একটি সংস্থা। তাদের দেওয়া শর্ত অনুযায়ী, প্রতিদিন ৯ ঘণ্টা ঘুমালেই পেয়ে যাবেন ১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক!
সম্প্রতি ‘ইনসমনিয়া’ ভুগছেন এমন বহু মানুষকে এই সমস্যা থেকে রেহাই দিতেই এই বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ‘ওয়েকফিট' (Wakefit) নামের সংস্থাটি সম্প্রতি শুরু করেছে একটি ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম। সংস্থার তরফে সংবাদ মাধ্যমকে জানানো হয়েছে, কাজটি ১০০ দিনের আর এর জন্য ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনও দেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞাপনে ওই সংস্থা লিখেছে, ‘আপনি কি রাতে আপনার প্রিয় শোগুলো না দেখে তার পরিবর্তে ৯ ঘণ্টা ঘুমাতে পারবেন? যদি তাই হয়, তাহলে আপনিই হতে পারেন যোগ্য প্রার্থী, আমরা যার খোঁজ করছি।’ এই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ওয়েকফিট স্লিপ ইন্টার্নশিপ’।
কারা ‘ওয়েকফিট স্লিপ ইন্টার্নশিপ’-এর যোগ্য প্রার্থী?
এর ‘জব ডেসক্রিপশন’-এ বলা হয়েছে, ‘শুধু ঘুম!’ তবে এর সঙ্গেই জুড়ে দেওয়া হয়েছে কিছু শর্ত। আসুন সেগুলি দেখে নেওয়া যাক...
১) এমন প্রার্থী কাম্য যিনি শোওয়ার ১০-২০ মিনিটের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়তে পারেন। যাঁর যখন-তখন সামান্য সুযোগ পেলেই ঘুমিয়ে পড়ার ক্ষমতা রয়েছে।
২) দ্বিতীয়ত, বেশি রাত পর্যন্ত জেগে না থাকা এর অন্যতম শর্ত। এর সঙ্গেই নিজের ফোনে আসা একের পর এক নোটিফিকেশনকেও অগ্রাহ্য করতে পারবে যে। সব কিছু দূরে রেখে শুধুই আরামের ঘুম। এটুকুই ‘কাজ'।
৩) সব শেষে বলা আছে, ইন্টার্নদের ঘুমাতে হবে ওয়েকফিটের দেওয়া ম্যাট্রেসে। স্লিপ ট্র্যাকারের মাধ্যেমে তাদের ঘুমের নানা দিক লক্ষ্য রাখা হবে। সেই অনুযায়ী ভাল ঘুমানোর পরামর্শ দিতে কাউন্সেলিং সেশনও থাকবে। তাহলে আর বেশি দেরি না করে ঝটপট আবেদন করেই ফেলুন আর পেয়ে যান মোটা টাকার মাইনে।
IPL 2020 খেলবেন না সুরেশ রায়না
ব্যক্তিগত কারণের জন্য UAE থেকে দেশে ফিরে এলেন CSK-র অন্যতম বড় ভরসা সুরেশ রায়না। ২০২০ সালের IPL-ও রায়না অংশ নেবেন না বলে জানিয়েছে CSK।
সম্প্রতি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়া ক্রিকেটার IPL খেলার সুযোগ কেন ছাড়তে চাইবেন, তা নিয়েও কানাঘুষো শুরু। অনেকেই আবার মনে করছেন, টিমের খেলোয়ারদের বড় অংশ করোনা আক্রান্ত হওয়াতেই ঝুঁকি নিতে নারাজ রায়না। এই কারণেই পরিবারের স্বার্থে দেশে ফিরে আসা তাঁর।
৩৩ বছরের রায়না CSK-র হয়ে এখনও পর্যন্ত ১৯৩টি ম্যাচে ৫০০০ এর বেশি রান করেছেন। এছাড়াও ২৫টি উইকেটও নিয়েছেন তিনি।
৩৩ বছরের রায়না CSK-র হয়ে এখনও পর্যন্ত ১৯৩টি ম্যাচে ৫০০০ এর বেশি রান করেছেন। এছাড়াও ২৫টি উইকেটও নিয়েছেন তিনি।
এখনও বরফে মোড়া হিমাচল!
লকডাউনে দূষণ কমায় প্রকৃতির রূপের ডালি যেন উজাড় করে দিয়েছে।
লকডাউনের এমনই এক আশীর্বাদের খোঁজ মিলেছে হিমাচল প্রদেশে। সেখানকার উঁচু পাহাড় এখনও মোড়া বরফের চাদরে। জুন মাসেই হিমাচলের উঁচু পার্বত্য এলাকাগুলিতে বরফ গলে যায়। সেখানে জুলাই মাস প্রায় শেষ হতে চলল। কিন্তু এখনও বরফে মোড়া হিমাচল প্রদেশের বহু জায়গা। লকডাউনের কারণে যানবাহন চলেনি। দূষণ কম থাকায় পরিবেশের তাপমাত্রা বেশি বাড়তে পারেনি। সেই কারণেই এখনও বহু পাহাড়ের বরফ গলেনি বলে জানাচ্ছেন পরিবেশবিদরা।
হিমাচল প্রদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটনস্থল রোটাংপাস। প্রতি বছর শুধুমাত্র মে এবং জুন মাসেই সেখানে গড়ে ১৫ লক্ষ পর্যটক যান। এই বছর এখনও সেখানে বরফ রয়েছে। এখনও বরফে মোড়া বারালাচা এবং শিনকুলা পাস। সম্প্রতি স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে পর্যটনস্থান হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে ভৃগু এবং দাশায়ুর লেক। পুরু বরফে ঢাকা রয়েছে এই এলাকা। সিমলা-মানালি ঘুরতে গেলে যে নদী আপনার সঙ্গ ছাড়বে না, সেই বিয়াস নদীর উত্পত্তিস্থল, বিয়ায় কুণ্ড এখনও বরফের নীচে ঢাকা রয়েছে।
লকডাউনের কারণে পর্যটকরা আসতে না পারায় বরফে মোড়া এই সব এলাকার শোভা উপভোগ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারাই।
লকডাউনের এমনই এক আশীর্বাদের খোঁজ মিলেছে হিমাচল প্রদেশে। সেখানকার উঁচু পাহাড় এখনও মোড়া বরফের চাদরে। জুন মাসেই হিমাচলের উঁচু পার্বত্য এলাকাগুলিতে বরফ গলে যায়। সেখানে জুলাই মাস প্রায় শেষ হতে চলল। কিন্তু এখনও বরফে মোড়া হিমাচল প্রদেশের বহু জায়গা। লকডাউনের কারণে যানবাহন চলেনি। দূষণ কম থাকায় পরিবেশের তাপমাত্রা বেশি বাড়তে পারেনি। সেই কারণেই এখনও বহু পাহাড়ের বরফ গলেনি বলে জানাচ্ছেন পরিবেশবিদরা।
হিমাচল প্রদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটনস্থল রোটাংপাস। প্রতি বছর শুধুমাত্র মে এবং জুন মাসেই সেখানে গড়ে ১৫ লক্ষ পর্যটক যান। এই বছর এখনও সেখানে বরফ রয়েছে। এখনও বরফে মোড়া বারালাচা এবং শিনকুলা পাস। সম্প্রতি স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে পর্যটনস্থান হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে ভৃগু এবং দাশায়ুর লেক। পুরু বরফে ঢাকা রয়েছে এই এলাকা। সিমলা-মানালি ঘুরতে গেলে যে নদী আপনার সঙ্গ ছাড়বে না, সেই বিয়াস নদীর উত্পত্তিস্থল, বিয়ায় কুণ্ড এখনও বরফের নীচে ঢাকা রয়েছে।
লকডাউনের কারণে পর্যটকরা আসতে না পারায় বরফে মোড়া এই সব এলাকার শোভা উপভোগ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারাই।
সাহারা মরুভূমিকে চিরে ছুটে যায় পৃথিবীর দীর্ঘতম ট্রেন!
উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকার একটি দেশ মরিতানিয়া। এই দেশের মধ্যে দিয়েই সাহারা মরুভূমির বুক চিরে ছুটে যায় ট্রেন দ্যু ডেসার্ট (Train du Desert)। ২.৫ কিমি লম্বা এই ট্রেন বিশ্বের দীর্ঘতম ট্রেন হিসেবে পরিচিত। সাহারা মরুভূমিকে ভালো করে চিনতে হলে এই ট্রেনের জুড়ি নেই। নউয়াধিবাই বন্দর থেকে ছাড়ে ট্রেন দ্যু ডেসার্ট। ২০ ঘণ্টার সফরে ৭০৪ কিমি পথ পাড়ি দেয় এই ট্রেন।
এই ট্রেনে বেশিরভাগই আকরিক লোহা পরিবাহিত হয়। দরিদ্র দেশ মরিতানিয়ায় খনিজ সম্পদ অফুরন্ত। মাটির নীচ থেকে আকরিক লোহা তুলে তা ট্রেনে করে অন্যত্র পাঠায় এই দেশ। তিন থেকে চারটি ডিজেল লোকোমোটিভ আছে এই ট্রেনে। ২০০ থেকে ২১০ ফ্রেইট বগি এবং একটিমাত্র যাত্রী বগি।
এই ট্রেনে বেশিরভাগই আকরিক লোহা পরিবাহিত হয়। দরিদ্র দেশ মরিতানিয়ায় খনিজ সম্পদ অফুরন্ত। মাটির নীচ থেকে আকরিক লোহা তুলে তা ট্রেনে করে অন্যত্র পাঠায় এই দেশ। তিন থেকে চারটি ডিজেল লোকোমোটিভ আছে এই ট্রেনে। ২০০ থেকে ২১০ ফ্রেইট বগি এবং একটিমাত্র যাত্রী বগি।
প্রচণ্ড গরমে ঠাসাঠাসি ভিড়ে লম্বা সফরের কষ্ট একমাত্র লাঘব হতে পারে নতুনকে জানার আগ্রহ ও মরুভূমিকে চেনার উত্তেজনায়। বছরের ৩৬৫ দিনই ট্রেনটি চলে। প্রতিদিন সকালে নউয়াধিবাই বন্দর থেকে ছেড়ে আতার হয়ে রাতে লোহার খনি জাওয়েরাতে গিয়ে পৌঁছয় ট্রেনটি।
এই ট্রেনে করে আপনি পুরো জাওয়েরা পর্যন্ত যেতে না চাইলে চোয়ামে নেমে যেতে পারেন। নউয়াধিবাই বন্দর থেকে চোয়াম পৌঁছতে ট্রেনটি সময় নেয় মোটামুটি ১৪ ঘণ্টা। সেখান থেকে আপনি ট্যাক্সি নিয়ে মরিতানিয়ার রাজধানী আতার শহরে পৌঁছতে পারেন। সেখানে দু-এক দিন কাটাতেই পারেন আপনি।
ফেরার সময় চোয়াম থেকেই আপনি আবার ট্রেন ধরবেন। বিকেল ৬টা নাগাদ চোয়ামে এসে পৌঁছয় ট্রেন দ্যু ডেসার্ট। ট্রেন এখানে ১০ মিনিট দাঁড়ায়। তাই জিনিসপত্র নিয়ে তাড়াতাড়ি উঠে পড়বেন। সঙ্গে অবশ্যই কম্বল রাখবেন। কারণ রাতের মরুভূমির হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডা এবং লোহার বারের শীতলতার মধ্যেইআপনাকেএই রাতের সফর করতে হবে।
এই ট্রেনে করে আপনি পুরো জাওয়েরা পর্যন্ত যেতে না চাইলে চোয়ামে নেমে যেতে পারেন। নউয়াধিবাই বন্দর থেকে চোয়াম পৌঁছতে ট্রেনটি সময় নেয় মোটামুটি ১৪ ঘণ্টা। সেখান থেকে আপনি ট্যাক্সি নিয়ে মরিতানিয়ার রাজধানী আতার শহরে পৌঁছতে পারেন। সেখানে দু-এক দিন কাটাতেই পারেন আপনি।
ফেরার সময় চোয়াম থেকেই আপনি আবার ট্রেন ধরবেন। বিকেল ৬টা নাগাদ চোয়ামে এসে পৌঁছয় ট্রেন দ্যু ডেসার্ট। ট্রেন এখানে ১০ মিনিট দাঁড়ায়। তাই জিনিসপত্র নিয়ে তাড়াতাড়ি উঠে পড়বেন। সঙ্গে অবশ্যই কম্বল রাখবেন। কারণ রাতের মরুভূমির হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডা এবং লোহার বারের শীতলতার মধ্যেইআপনাকেএই রাতের সফর করতে হবে।
আরও একটা কথা, এই ট্রেনে ওঠার জন্য টিকিট কাটার কোনও প্রয়োজন নেই, কারোর অনুমতিও নিতে হবে না। জাস্ট ট্রেনে উঠে পড়ুন। তবে ট্রেনে ওঠার আগে অবশ্যই ভালো করে খাওয়া-দাওয়া করে নেবেন। কারণ ট্রেনের ভেতরে যে হারে ধুলো ওড়ে, তাতে সেখানে বসে খাওয়া প্রায় অসম্ভব। আর এই ধুলো-ধূসর যাত্রার জন্য অবশ্যই পুরনো জামাকাপড় বেছে নেবেন।
১ সেপ্টেম্বর থেকে খুলছে আগ্রার সব দর্শনীয় স্থান, তবে বাদ তাজ মহল-আগ্রা ফোর্ট
আগামী মাসের ১ তারিখ থেকেই খুলে যাচ্ছে আগ্রার সব ঐতিহাসিক স্থান। তবে এই তালিকার বাইরেই থাকবে তাজ মহল এবং আগ্রা ফোর্ট। সম্প্রতি এই কথা ঘোষণা করেছে আগ্রার জেলা প্রশাসন।
করোনা অতিমারীর কারণে মার্চ মাস থেকে গোটা দেশের মতোই বন্ধ আগ্রার যাবতীয় দর্শনীয় স্থান। তবে এবার আনলক পর্যায়ে ধাপে ধাপে অনেক জায়গাই পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে। সেই তালিকাতেই ঢুকতে চলেছে আগ্রা। তবে পর্যটকরা আগ্রায় সবচেয়ে বেশি যার টানে যান, নিঃসন্দেহে তা হল বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম তাজ মহল। গোটা বিশ্ব থেকেই এখানে পর্যটকের ঢল যেন উপচে পড়ে। আগ্রার অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থান ১ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে দেওয়া হলেও এখনও বন্ধ থাকবে তাজ মহল এবং আগ্রা ফোর্ট।
আগ্রার যাবতীয় দর্শনীয় স্থানের মধ্যে তাজ মহল এবং আগ্রা ফোর্টেই পর্যটকের ভিড় সবচেয়ে বেশি হয়। করোনা আবহে ভিড় এড়াতে তাই এখনও কিছুদিন তাজ মহল এবং আগ্রা ফোর্ট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগেই কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল যে জুলাই মাস থেকে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার তত্ত্বাবধানে থাকা সংরক্ষিত সৌধ প্রয়োজনীয় সুরক্ষা বিধি মেনে পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া যাবে। তবে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার চূডা়ন্ত ক্ষমতা স্থানীয় প্রশাসনের হাতেই দেওয়া হয়।
করোনা অতিমারীর কারণে মার্চ মাস থেকে গোটা দেশের মতোই বন্ধ আগ্রার যাবতীয় দর্শনীয় স্থান। তবে এবার আনলক পর্যায়ে ধাপে ধাপে অনেক জায়গাই পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে। সেই তালিকাতেই ঢুকতে চলেছে আগ্রা। তবে পর্যটকরা আগ্রায় সবচেয়ে বেশি যার টানে যান, নিঃসন্দেহে তা হল বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম তাজ মহল। গোটা বিশ্ব থেকেই এখানে পর্যটকের ঢল যেন উপচে পড়ে। আগ্রার অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থান ১ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে দেওয়া হলেও এখনও বন্ধ থাকবে তাজ মহল এবং আগ্রা ফোর্ট।
আগ্রার যাবতীয় দর্শনীয় স্থানের মধ্যে তাজ মহল এবং আগ্রা ফোর্টেই পর্যটকের ভিড় সবচেয়ে বেশি হয়। করোনা আবহে ভিড় এড়াতে তাই এখনও কিছুদিন তাজ মহল এবং আগ্রা ফোর্ট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগেই কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল যে জুলাই মাস থেকে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার তত্ত্বাবধানে থাকা সংরক্ষিত সৌধ প্রয়োজনীয় সুরক্ষা বিধি মেনে পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া যাবে। তবে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার চূডা়ন্ত ক্ষমতা স্থানীয় প্রশাসনের হাতেই দেওয়া হয়।
সম্প্রতি আগ্রার জেলাশাসক ঘোষণা করেছেন যে তাজ মহল এবং আগ্রা ফোর্ট বাদে সেখানকার অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থানগুলি পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। তবে যেগুলি খোলা হচ্ছে, সেগুলিও ভিড় এড়াতে শনি ও রবিবারে বন্ধ থাকবে। এছাড়া পর্যটক ও কর্মীদের সামাজিক দূরত্ব পালন এবং মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক।
যে ঐতিহাসিক স্থানগুলি খুলে দেওয়া হবে, তার মধ্যে রয়েছে - মুঘল গার্ডেনস, যেমন আরম বাগ এবং মেহতাব বাগ। এখান থেকে তাজ মহলের শোভা উপভোগ করা যাবে। এছাড়া ১ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে যাচ্ছে টুম্ব অফ মারিয়াম-উজ-জামানি, ঐতিহাসিক শহর ফতেহপুর-সিক্রি, চিন্নি কা রৌজা এবং সিকান্দ্রা। তাজ মহল এবং আগ্রা ফোর্ট কবে নাগাদ পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হতে পারে, সেই বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু জানায়নি আগ্রার জেলা প্রশাসন।
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment