- Get link
- X
- Other Apps
ভারতীয় বায়ুসেনার পাইলট
এ বার তিনি ভারতীয় বায়ুসেনার পাইলট। শুক্রবারই নিজের টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে সে কথা ঘোষণা করলেন অভিনেত্রী। তাঁর নতুন ছবি ‘তেজস’-এর শুট শুরু হতে চলেছে এই বছরেরই ডিসেম্বর থেকে।
ছবিটির পরিচালক সর্বেশ মেহতা। প্রথম বার এ রকম চরিত্রে অভিনয় করে উচ্ছ্বসিত কঙ্গনা। তিনি বলেন, “বায়ুসেনার হিরোদের নিয়েই এই ছবি। এই ছবির অংশ হতে পেরে আমার যে কী ভাল লাগছে...”। জানা যাচ্ছে, শুট শুরু হওয়ার কথা ছিল অনেক আগেই। কিন্তু করোনার কারণে তা পিছিয়ে যায়। আবারও কোমর বেঁধে নামতে চলেছে টিম ‘তেজস’।
আপাতত দারুণ খুশির হাওয়া শর্মা ও কোহলি পরিবারে।
এক টুইটে অনুষ্কার সঙ্গে তাঁর ছবি শেয়ার করে বিরাট জানিয়েছেন আগামী ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে কোহলি পরিবারের ঘর আলো করে আসছে নবাগত। উল্লেখ্য, এই খবর সকাল সকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় আসতেই যতটা উচ্ছ্বসিত অনুষ্কার ভক্তরা ,ততটাই খুশি বিরাটের ফ্যানকূল। সবমিলিয়ে আপাতত এই সেলেব দম্পতিকে নিয়ে নেট পাড়া এদিন সকাল থেকেই উচ্ছ্বসিত হতে থাকে। বিরাট এদিন একটি টুইটে অনুষ্কার সঙ্গে তাঁর ছবি পোস্ট করেন। যেখানে দেখা যাচ্ছে কালো গাউনে অনুষ্কা আরও বেশি ঝলমলে। এমনকি বেবি বাম্পও শো করেছেন বলিউডের তারকা অভিনেত্রী। সবমিলিয়ে আপাতত দারুণ খুশির হাওয়া শর্মা ও কোহলি পরিবারে।
এত বেশ-বদল আগে করতে হয়নি আবীরকে
লকডাউনের অনেক আগেই পরিচালক অরিন্দম শীল ছবির শুটিং সেরে ফেলেছিলেন। এখন চলছে পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ।
এই ছবির লুক নিয়ে আবীরও বেশ উত্তেজিত। ‘মায়াকুমারী’তে কাননকুমার এবং আহির চট্টোপাধ্যায়, এই দুই চরিত্রে দেখা যাবে তাঁকে। কাননকুমার বাংলা ছবির প্রথম যুগের অভিনেতা-পরিচালক। আহির তার নাতি, যে নিজেও সিনেমা করে। আবীর বলছিলেন, ‘‘পিরিয়ড চরিত্র মানে শুধু লুক নয়, বডি ল্যাঙ্গোয়েজেরও একটা ভূমিকা থাকে। আগেকার দিনের তারকাদের একটা অরা ছিল। এখনকার ফিল্মস্টাররা যতটা খোলামেলা নিজেদের জীবন নিয়ে, তখন সেটা ছিল না। কাননকুমারের চরিত্রের জন্য সেই ব্যাপারটা আমাকে ফুটিয়ে তুলতে হয়েছে। তুলনামূলক ভাবে আহিরের চরিত্র সমকালীন হওয়ায়, কাজটা খানিক সহজ ছিল।’’ ঢেউখেলানো চুল, গ্যালিস দেওয়া জামা, মুখে পাইপ— কাননকুমারের লুক খানিকটা এমনই। পরিচালক অরিন্দম শীল জানালেন, প্রমথেশ বড়ুয়া এবং তিরিশ-চল্লিশের দশকের অন্যান্য অভিনেতাদের চেহারার রেফারেন্স তিনি এখানে ব্যবহার করেছেন। কাননকুমারের বয়স্ক চরিত্রে আবীরকে দেখা যাবে প্রস্থেটিক মেকআপে। এই ধরনের লুক তিনি ‘বিদায় ব্যোমকেশ’-এর সময়েও করেছেন। ‘মায়াকুমারী’র এই লুকের পুরো কৃতিত্ব অভিনেতা দিচ্ছেন ছবির মেকআপ শিল্পী সোমনাথ কুণ্ডুকে। ‘‘আমরা শীতকালে শুটিং করেছি ঠিকই। তবে প্রস্থেটিক মেকআপ সব সময়েই ঝুঁকির। আর সোমনাথদা একশো শতাংশ নিখুঁত না হয়ে কোনও কাজ করেন না। তবে এ বার ঘণ্টা দুয়েকের বেশি লাগেনি মেকআপ করতে,’’ বলছিলেন আবীর। যেহেতু ছবির মধ্যে ছবি, তাই কাননকুমার যখন পর্দার নায়ক, সেই চরিত্রগুলোর জন্যও আবীরকে বেশ কয়েক রকমের লুক নিতে হয়েছে।
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment